২৪ ঘণ্টা বাস চলাচল বন্ধে দক্ষিণ চট্টগ্রামের ভোগান্তি চরমে।

শনিবার বিকেল ৫ টায় আরাকান সড়কের ২০টি রুটে হঠাৎ বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ২৪ ঘণ্টা চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে কক্সবাজার বান্দরবানসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের জনগণকে। বাস চলাচল বন্ধ কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে যেতে হয়েছে লোকজনকে। গতকাল রবিবার বিকেল ৫ টায় বাস চলাচল পুনরায় শুরু করলে পথচারীদের মাঝে স্বস্থি নেমে আসে।
সকাল থেকে কক্সবাজারসহ ২০টি রুটে বাস চলাচল না করায় দক্ষিণ চট্টগ্রামমুখী মানুষের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। শাহ আমানত সেতু মোড়ে দেখা যায় সকাল ৮ টা থেকে যাত্রীরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন। তন্মধ্যে বহু নারী ও শিশু রয়েছে। বেলা যত বাড়তে থাকে যাত্রীর ভিড় তত বাড়তে থাকে। বাস চলাচল না করায় অগত্যা হাইয়েস ও নোহাতে করে তারা যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ে। যাত্রীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নি২৪ ঘণ্টা চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে কক্সবাজার বান্দরবানসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের জনগণকে। অনেককে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছুতে হয়েছে। শনিবার বিকেল ৫ টায় আরাকান সড়কের ২০টি রুটে হঠাৎ বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যাত্রী সাধারণ এই ভোগান্তির শিকার হন। গতকাল রবিবার বিকেল ৫ টায় বাস চলাচল পুনরায় শুরু হয়।
সকাল থেকে কক্সবাজারসহ ২০টি রুটে বাস চলাচল না করায় দক্ষিণ চট্টগ্রামমুখী মানুষের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে। শাহ আমানত সেতু মোড়ে দেখা যায় সকাল ৮ টা থেকে যাত্রীরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছেন। তন্মধ্যে বহু নারী ও শিশু রয়েছে। বেলা যত বাড়তে থাকে যাত্রীর ভিড় তত বাড়তে থাকে। বাস চলাচল না করায় অগত্যা হাইয়েস ও নোহাতে করে তারা যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ে। যাত্রীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে তারা মাত্রাতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে। অবস্থা এমন হয়ে দাঁড়ায় চালকরা যত ভাড়াই দাবি করেছে তা দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
তাতেও দেখা গেছে কার আগে কে উঠবেন তা নিয়ে হুড়োহুড়ি।
চট্টগ্রাম আরাকান সড়ক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুছা জানান, গত শনিবার দুপুরে নগরীর দামপাড়া এলাকায় হানিফ এন্টারপ্রাইজের কাউন্টারে ভাংচুর চালায় একদল যুবক। তার আগে শাহ আমানত সেতু হানিফ পরিবহন ও হানিফ সুপার কাউন্টারেও তারা তালা দিয়েছিল। এর জেরে মালিক গ্রুপ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে শনিবার বিকাল থেকে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখে।
পরে এ ঘটনায় চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের মহাসচিব আবুল কালাম আজাদ ও বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে বাকবিত-ার প্রতিবাদে সকাল থেকে মালিকরা গাড়ি না চালানোর সিদ্ধান্ত নেন। তারা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-বান্দরবান ২০টি রুটে ২ হাজার যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রাখেন। পরে প্রশাসনের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে এক জরুরি সভায় গতকাল সন্ধ্যা ছয়টা থেকে পুনরায় দক্ষিণ চট্টগ্রামে বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।য়ে তারা মাত্রাতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে। অবস্থা এমন হয়ে দাঁড়ায় চালকরা যত ভাড়াই দাবি করেছে তা দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
তাতেও দেখা গেছে কার আগে কে উঠবেন তা নিয়ে হুড়োহুড়ি। রোমানুল মুবিন নামে এক যাত্রী পূর্বকোণকে বলেন, ‘আজ বাড়িতে যাওয়াটা খুব জরুরি। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ বাসের জন্য অপেক্ষা করেও যেতে পারছি না। সিএনজি বা হাইয়েসে দুই থেকে তিনগুন ভাড়া দাবি করছে।’ চালকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারা শাহ আমানত সেতু থেকে কেরানিহাট পর্যন্ত ২০০ টাকা, আমিরাবাদ ৪০০ আর কক্সবাজার পর্যন্ত কেউ ৮০০ এবং কেউ কেউ ১ হাজার টাকা করে ভাড়া আদায় করছে। অনেক যাত্রী হেঁটে সেতু পার হয়ে মইজ্যার টেকে গিয়ে সিএনজি ট্যাক্সিতে করে তাও কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে যাত্রা করতে দেখা গেছে।
চট্টগ্রাম আরাকান সড়ক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুছা জানান, গত শনিবার দুপুরে নগরীর দামপাড়া এলাকায় হানিফ এন্টারপ্রাইজের কাউন্টারে ভাংচুর চালায় একদল যুবক। তার আগে শাহ আমানত সেতু হানিফ পরিবহন ও হানিফ সুপার কাউন্টারেও তারা তালা দিয়েছিল। এর জেরে মালিক গ্রুপ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে শনিবার বিকাল থেকে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখে।
পরে এ ঘটনায় চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের মহাসচিব আবুল কালাম আজাদ ও বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে বাকবিত-ার প্রতিবাদে সকাল থেকে মালিকরা গাড়ি না চালানোর সিদ্ধান্ত নেন। তারা চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-বান্দরবান ২০টি রুটে ২ হাজার যাত্রীবাহী বাস চলাচল বন্ধ রাখেন। পরে প্রশাসনের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে এক জরুরি সভায় গতকাল সন্ধ্যা ছয়টা থেকে পুনরায় দক্ষিণ চট্টগ্রামে বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।