মোমবাতির মত তিলে তিলে নিজেকে শেষ করে দিয়েরাজনীতি এবং সমাজ সেবার আলো জ্বালিয়ে যাচ্ছেন প্রফেসর ডক্টর আবু রেজা মুহাম্মদ নেজাম উদ্দীন নদভী এমপি এবং উনার সহধর্মীনী, বিশিষ্ট নারী নেত্রী রিজিয়া রেজা চৌধুরী।উনারা দু জন এমন মানুষ,যারা এলাকার গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের মুখে দু বেলা দু মুটো ভাত তুলে দেওয়ার জন্য,মানুষের মৌলিক অধিকার পূরন করার জন্য, নিজেদের আরাম আয়েশ,সুখ, শান্তি,ঘর সংসার,অট্রালিকাকে দূরে ঠেলে দিয়ে রাজনীতিকে সমাজসেবা হিসাবে বেচেঁ নিয়েছেন।বছরের পর বছর নিজের পকেটের টাকা খরচ করে অসহায় মা বোনদের সেবা করে যাচ্ছেন।শত্রুুকে পরম মমতার বন্ধনে আপন যোগ্যতায় বন্ধুতে পরিনত করেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে উনিই একমাএ ব্যতিক্রম এমপি যিনি সরকারী বরাদ্দকৃত কাজের বাহীরে ও নিজের ফাউন্ডেশন থেকে কোটি কোটি টাকা এলাকার উন্নয়নে খরচ করে যাচ্ছেন।২০১৪ সালে বিএনপি জামাতের অরাজকতার সময় নিজের জীবন বাজী রেখে সাতকানিয়া লোহাগাড়ায় নৌকা মাঝি হয়ে লড়াই করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।শত প্রতিকূল অবস্হা মোকাবেলা করে জামায়াত শিবির অধ্যুষিত এলাকায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশের রুপরেখা সাতকানিয়া প্রতিটি এলাকায় পৌছিয়ে দিয়েছেন।আওয়ামী লীগ নামক দেশের বৃহৎ বটবৃক্ষের বীজ সুন্দর ভাবে সাতকানিয়া লোহাগাড়ার প্রত্যন্ত এলাকায় বপন করেছেন।কিন্তু আজ এতকিছুর পর ও যখন আমাদের অভিভাবকদ্বয়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়,পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলানো হয়,মূল্যায়ন করা না হয়, তখন দলের একজন কর্মী হিসেবে খুব খারাপ লাগে।যার যতটুকু পাপ্য থাকে যদি ততটুকু থেকে বঞ্চিত করা হয় তখন সাধারন কর্মীরা এসব দেখে রাজনীতি থেকে অনেক দূরে চলে যাবে। জয় হোক খাঁটি সোনার।জয় হোক মানবতার।