শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে গতকাল ফুলেল শ্রদ্ধা আর ভালবাসায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করা হয়। এ উপলক্ষে গতকাল আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও অন্যান্য সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভা, র্যালি, চিত্রাংকন, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে বক্তারা স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ অনুসরণের আহ্বান জানান।
সিটি কর্পোরেশন : শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সিটি মেয়র আলহাজ আ জ ম নাছির উদ্দীন। তিনি গতকাল শুক্রবার সকালে ফয়’স লেকের পার্শ্বস্থ বধ্যভূমিতে শহীদ স্মৃতি মিনারে ফুল দিয়ে এবং এক মিনিট নিরবে দাঁড়িয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় সিটি মেয়রের সাথে চসিক প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবিদা আজাদ ও চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা,প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়–য়া, সিটি মেয়রের একান্ত সচিব মুফিদুল আলমসহ কর্পোরেশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন। শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সিটি মেয়র তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন ১৪ ডিসেম্বর যাদেরকে হত্যা করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই দেশের সূর্য সন্তান।
মেধাবী সন্তানদের হত্যা করাই বর্বর পাকিস্তানী এবং তাদের দোসরদের প্রধান লক্ষ্য ছিল। তারা জানত যে একটি দেশের সামগ্রিক মেধা ধ্বংস হয়ে গেলে সেই দেশের সকল উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হয়। এ প্রসঙ্গে মেয়র বলেন ২১ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ পরিচালনা করতে থাকে। ফলে এ প্রজন্মের সন্তানেরা মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে ও শিখতে শুরু করে। ফলে সর্বক্ষেত্রেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
এর পূর্বে সিটি মেয়র শহীদ মিনারে শহীদ বেদীতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ: সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভা গতকাল শুক্রবার সকালে দোস্ত বিল্ডিংস্থ দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সহসভাপতি অধ্যাপক মো. মঈনুদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালাম। সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম আজাদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. গিয়াস উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশীষ পালিত, দপ্তর সম্পাদক মহিউদ্দিন বাবলু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জসিম উদ্দিন শাহ, শিক্ষা ও মানবস¤পদ সম্পাদক বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার, উপদপ্তর সম্পাদক আলাউদ্দিন সাবেরী, কেন্দ্রীয় যুবলীগ সহসম্পাদক মো. সেলিম উদ্দিন, সদস্য রাশেদ খান মেনন, জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম সম্পাদক এডভোকেট ফয়েজুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য এড. উম্মে হাবিবা, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিম, যুবমহিলা লীগের যুগ্ম আহবায়ক জুবাইদা সরওয়ার নিপা প্রমুখ। সভায় এমএ সালাম বলেন, বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য ও চিরতরে পঙ্গু করে দেয়ার সুদূর প্রসারী নীল নকশার অংশ হিসেবে রাজাকার-আলবদররা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। এ উপলক্ষে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়।
মহানগর বিএনপি: চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মো. শাহ আলম বলেছেন, ১৪ ডিসেম্বর জাতীয় জীবনে এক শোকাবহ দিন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে হানাদার বাহিনীর দোসররা এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেছে বেছে হত্যা করেছিল। তিনি গতকাল শুক্রবার বিকাল ৩ টায় দলীয় কার্যালয় মাঠে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মহানগর বিএনপি আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন চৌধুরীর পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আর ইউ চৌধুরী শাহিন, ইয়াসিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, প্রচার সম্পাদক শিহাব উদ্দিন মুবিন, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, শিশু বিষয়ক সম্পাদক ডা. কামরুন নাহার দস্তগীর, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. এস এম সরওয়ার আলম, কুটির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আবদুল নবী প্রিন্স, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহীদ, চকবাজার থানা বিএনপির সভাপতি সাইফুল আলম বাবুল, নগর বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, সহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নকিব উদ্দিন ভূঁইয়া, নগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদিকা জেলী চৌধুরী, নগর বিএনপির সদস্য মনজুরুল কাদের মিন্টু, হাবিবুর রহমান হাবিব প্রমুখ।
উত্তর জেলা বিএনপি : জাতীয়তাবাদী দল উত্তর জেলার সাবেক সহ-সভাপতি মো. নাজিম উদ্দিন বলেছেন, পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার চেষ্টা করেছিল। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা বাংলাদেশের মানুষের মনে স্বাধীনতার জন্য সাহস
যুগিয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষ ৪৭ বছর পূর্বে স্বাধীনতা লাভ করলেও তার সুফল আজও অর্জন করতে পারেনি। তিনি গতকাল নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এতে বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি এমএ হালিম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এড. আবু তাহের, মো. সেলিম চেয়ারম্যান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু আহমদ হাসনাত, বিএনপি নেতা জামসিদুল রহমান, এড. রেজাউর নূর ছিদ্দিকী উজ্জ্বল, সৈয়দ মোস্তফা আলম মাসুম, মো. নাছিরুল কবির মনির, গাজী মো. হানিফ, আনিস আকতার টিটু, মো. নুর নবী, মো.তারেক চৌধুরী প্রমুখ।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। সকাল ৮ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী ও উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। পরে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য চবি বঙ্গবন্ধু চত্বরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন চবি শিক্ষক সমিতি, অনুষদসমূহের ডিনবৃন্দ, হলসমূহের প্রভোস্টবৃন্দ, সভাপতি-পরিচালক ফোরাম, অফিসার সমিতি, চবি ক্লাব (ক্যাম্পাস), সমন্বয় কর্মকর্তা বিএনসিসি, চবি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, কর্মচারী সমিতি, কর্মচারী ইউনিয়ন, সাংবাদিক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে কর্মসূচির অংশ হিসেবে কালো ব্যাজ ধারণ করা হয় এবং সকাল ৯ টায় বঙ্গবন্ধু চত্বরে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন চবি উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার।
উপাচার্য তাঁর বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু পরিবারের শহীদ সদস্যবর্গ, মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ত্রিশলাখ বাঙালি, শহীদ জাতীয় চারনেতা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বিনম্র চিত্তে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, পরাজয় নিশ্চিত জেনে দেশীয় দোসরদের সাথে নিয়ে স্বাধীনতার পরেও যেন বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ সোনার বাংলায় পরিণত হতে না পারে সেই নীল নকশা বাস্তবায়নে হায়েনারা দেশকে মেধাশূন্য করতে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন উপলক্ষে কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। ফজরের নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল মসজিদে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের স্ব স্ব উপাসনালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার সদগতি কামনা করে প্রার্থনা করা হয়।
মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদ: বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা পরিষদের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন পরিষদের মহাসচিব কমান্ডার মোজাফ্ফর আহমদ, কো- চেয়ারম্যান শহীদুল হক চৌধুরী সৈয়দ ও কো- চেয়ারম্যান এম এন ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিজয় মেলা পরিষদের অর্থ সচিব সাধন চন্দ্র বিশ্বাস, সদস্য শহীদুল ইসলাম দুুলু,পাহাড়তলী থানা কমান্ডার হাজি জাফর, মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আহমদ, প্রণাল চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা হারুন লুবনা, উত্তর জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট জুবাঈদা ছরওয়ার চৌধুরী নিপা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের উপদেষ্টা যুবলীগ নেতা মো. হেলাল, হাছান মুরাদ, আসাদুজ্জামান খান প্রমুখ। শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শেষে শহীদ মিনার চত্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বিজিসি ট্রাস্ট ভার্সিটি : শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. সরোজ কান্তি সিংহ হাজারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর অজিত কুমার দাশ, ফার্মেসি বিভাগের প্রফেসর ড. হযরত আলী মিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. নারায়ণ বৈদ্য, রেজিস্ট্রার এএফএম আখতারুজ্জামান কায়সার, বিবিএ প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুরুল আবছার, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান নাজনীন আক্তার, ডেপুটি রেজিস্ট্রার সালাহউদ্দীন শাহরিয়ার ।
উক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করে বাঙালি জাতিকে মেধাহীন করতে চেয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
উক্ত আলোচনা সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ : শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ, চট্টগ্রাম এর উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরীর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সহ সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ইয়াছিন খোকনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য এডভোকেট ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল