গত ৯ অক্টোবর মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের লোহাগাড়া দিঘির দক্ষিণ পাশে কক্সবাজার শহরমুখী মারশা পরিবহনের যাত্রীবাহী বাস (চট্টমেট্রো-ব-১১-১১৫২) ও বিপরীতমুখী এস আলম পরিবহণের যাত্রীবাহী বাস (চট্টমেট্রো-ব-১১-০২৪৭)-এর মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন এস আলম পরিবহণের বাসচালক চকরিয়া উপজেলার মঞ্জুরুল আলম (৩৫), একই বাসের সহকারী মহেশখালীর মো. ছরওয়ার (৩৫), যাত্রী মো. রফিকুল ইসলাম (৩৩), তার স্ত্রী আমেনা বেগম (২৬), রুবি আক্তার (২০), মহেশখালীর আকলিমা (১৬), চাঁদপুরের কছুয়া উপজেলার নজরুল ইসলাম (২৩), মারশা পরিবহণের চকরিয়া উপজেলার মিজানুর রহমান (২৮), কক্সবাজার সদরের ওমর হাসান (৩৮), লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া নয়াপাড়ার মো. আইয়ুব (৪৫) ও সাতকানিয়ার মো. ইদ্রিছ (৫৫)। আহত অন্যদের নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
মারশা পরিবহণের বাসটি লেগুনাকে ওভারটেক করতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন এক যাত্রী। লোহাগাড়া থানার এসআই মফিজুল ইসলাম যাত্রীদের উদ্বৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, মারশা পরিবহণের বাসটির গতি ছিল বেশি। দুর্ঘটনার সাথে সাথে বাসটির চালক ও সহকারী দ্রুত গা ঢাকা দিয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত বাস দু’টি দোহাজারী হাইওয়ে পুলিশের জিম্মায় রয়েছে বলে জানান কর্তব্যরত এএসআই আতিক। দুর্ঘটনায় বাস দু’টির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানা যায়। হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান জানিয়েছেন দুর্ঘটনার ব্যাপারে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।