অস্থায়ী এই ফিল্ড হাসপাতালে আউট ডোর,ইনডোর, নিউট্রিশন, নারী ও প্রসূতি, মনস্তাত্ত্বিক ও পরিবেশগত স্বাস্থ্য পরিষেবাসহ বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে। এখানে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি স্থানীয় অধিবাসীরাও চিকিৎসা নিতে পারবেন।
ডাব্লিউএইচও’র প্রতিনিধি ইরানের এই উদ্যোগের প্রশংসা করে একে স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা সেবার ক্ষেত্রে একটি চমৎকার উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং সংক্রামক রোগের বিস্তার মোকাবেলায় ডাব্লিউএইচও-কে সহযোগিতা করতে তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান।
কক্সবাজার স্থানীয় প্রশাসনের কয়েকজন কর্মকর্তা হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখেন এবং ইরানের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
ইরান দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ইব্রাহীম শাফেঈ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশের সরকার ও সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ইরান প্রথম থেকেই রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। হাসপাতাল পরিচালনার যাবতীয় ব্যয়ও ইরান বহন করবে।