বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের ৮ নেতাসহ ১০ জনের ১২৫ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোতে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।
বুধবার ব্যাংকগুলোকে এই চিঠি পাঠায় দুদক। চিঠিতে ৩০ দিনে তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে মানি লন্ডারিং ও সন্দেহজনক লেনদেনের মাধ্যমে ১২৫ কোটি টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়।
যাদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়েছে, তারা হলেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং নজরুল ইসলাম খান।
এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এম মোরশেদ খান, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল।
একই অভিযোগে মোরশেদ খানের ছেলে ফয়সাল মোরশেদ খান ও ঢাকা ব্যাংক এর এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমানের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান করবে দুদক।
যেসব ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, ডাচ্-বাংলা, ন্যাশনাল, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, আরব বাংলাদেশ ও ঢাকা ব্যাংক। চিঠিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের যাবতীয় হিসাবের বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এর আগে সোমবার মানি লন্ডারিং, সন্দেহজনক ব্যাংক লেনদেনসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই নেতাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।