গতকাল সোমবার নাইখাইন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পটিয়ার জঙ্গলখাইন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনসমূহের তৃণমূলের প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরী। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরী বলেন নৌকা জনগণের প্রতীক, নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। বিগত দু’ মেয়াদে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ছিল বলেই এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়ন হয়, সাধারণ জনগণ শান্তিতে বসবাস করতে পারে। পটিয়ার প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে এলাকায় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ পরিচালিত হয়েছে। রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার একাডেমিক ভবন, সুপেয় পানির জন্য টিউবওয়েল, রাস্তার মোড়ে মোড়ে সোলার বাতি স্থাপন করা হয়েছে। উপকারভোগীদের বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ সকল প্রকার ভাতা প্রদান করা হচ্ছে । শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রতিটি প্রকল্প পটিয়ার বাস্তবায়িত হয়েছে। এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। এজন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করে শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।
সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরী আরো বলেন পটিয়ায় নৌকার বিজয় নিশ্চিত করে পটিয়ার এ আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনসমুহের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় থাকবে।
ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি চেয়ারম্যান গাজী মোহাম্মদ ইদ্রিসের সভাপতিত্বে ও মর্তুজা কামাল মুন্সির পরিচালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা আ.লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান দেবব্রত দাশ, উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক হারুনুর রশিদ, পৌরসভা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর আলম, মুক্তিযোদ্ধা মহসিন খান, অসিত বড়ুয়া, শাহিনুল ইসলাম সানু চেয়ারম্যান, আবু সালেহ চৌধুরী, জাফর আহমদ ভুল মেম্বার, শফিউল আজম খোকন, সাইফুল ইসলাম খান, এম এজাজ চৌধুরী, মাজেদা বেগম শিরু, পৌরসভা যুবলীগ সভাপতি নুর আলম ছিদ্দিকী, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি বেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এম এ রহিম, মো. সুমন, লোকমান খান, ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি শাহাদাত হোসেন সবুজ, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান, উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি কোরবান আলী, ইকবালুর ররহমান ওপেল, আবু তৈয়ব সোহেল ও সাজ্জাতুল বশর।