ওই ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী হাকিম বলছেন, অনুমতি না নিয়ে স্থাপনা নির্মাণ শুরু করায় তিনি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন।
কিন্তু বুধবার বেলা দেড়টার দিকে ওই ঘটনার পর হকাররা সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ করে দেন।
চট্টগ্রাম পৌর জহুর হকার মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বলেন, মার্কেটের লালদীঘি অংশের প্রবেশ পথের পাশে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জহুর হকার মার্কেট যার নামে সেই প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা জহুর আহমদ চৌধুরী এবং সম্প্রতি প্রয়াত নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর আবক্ষ মূর্তি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন তারা। এর অংশ হিসেবে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এনে কাজও শুরু হয়েছিল।
“এর মধ্যে আজ দুপুরে সিটি করপোরেশনের একটি দল এখানে আসে। তখন নামাজের সময় বলে সমিতির নেতারা কেউ ছিলেন না। এই প্রতিকৃতিকে অবৈধ বলে তারা সেটা ভেঙে দিয়ে চলে গেছে। এতে আমাদের ব্যবসায়ীরা চরম ক্ষুব্ধ।”
সিটি করপোরেশনের পক্ষে ওই উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস ও আছিয়া আক্তার।
“হকার সমিতির নেতারা আমাদের সাথে কথা বলতে এসেছিলেন। আমরা বলেছি, আপনারা মেয়র মহোদয়ের অনুমতি নিয়ে আসুন। এরপর আমরা চলে আসি। সেখানে শুধু একটা দেয়াল ছিল। আর কিছু ছিল না।”