চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে বন্ধ রাখা সুইসগেইট হাজার হাজার মানুষ পানি বন্দি এবং কৃষি জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। জড়িতদের শাস্তির দাবি জানান এলাকাবাসী

Locals and affected farmer families have formed a human chain protesting the closure of three switchgates of water drainage in Shekherkhil union of Banshkhali upazila of Chattogram, marooning 25,000 people and destroying 400 acres of paddy, seedlings and farms. The human chain was held at Shekherkhil Moulvibazar of the upazila on Sunday noon. Locals said, "Every year during the rainy season, local influential people close the swissgate in the name of fish enclosure As a result, our houses were submerged in hill streams and rainwater, hundreds of acres of agricultural land, paddy seedlings and salt fields were destroyed. They have forcibly closed three swissgates to drain the water and kept 25,000 people under water. Our paddy seedlings and farms worth crores of rupees have been destroyed. All agricultural land in the area was destroyed. We demand the administration to protect us by opening the three Swiss gates of water drainage. And take punitive action against those behind it

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়নে পানি নিষ্কাশনের ৩টি সুইসগেইট বন্ধ রেখে ২৫ হাজার মানুষকে পানিবন্দি এবং ৪০০ একর ফসলি জমির ধান চারা ও ক্ষেত খামার ধ্বংস করে দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী কৃষক পরিবার।

আজ রবিবার ২২ শে সেপ্টেম্বর দুপুরে উপজেলার শেখেরখীল মৌলভীবাজারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।মানববন্ধনে এলাকাবাসীরা বলেন, ‘প্রতি বছরই বর্ষাকালে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মাছ ঘেরের নাম করে সুইসগেইট বন্ধবন্ধ করে রেখেছে, যার ফলে পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির পানিতে আমাদের বাড়ি ঘর ডুবে যায়, শত শত একর কৃষি জমি, ধান চারা ও লবন মাঠ ধ্বংস হয়ে যায়। জোরপূর্বকভাবে পানি নিষ্কাশনের ৩টি সুইসগেইট বন্ধ রেখে ২৫ হাজার মানুষকে পানিবন্দি করে রেখেছে তারা। নষ্ট করে ফেলেছে আমাদের কোটি টাকার ধান চারা ও ক্ষেত খামার। ধ্বংস করে ফেলেছে এলাকার সব কৃষি জমি।

আমরা প্রশাসনের নিকট দাবি জানাই, পানি নিষ্কাশনের ৩টি সুইসগেইট খুলে দিয়ে যেন আমাদের যেন রক্ষা করে। এবং এর পিছনে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়।